আসসালামু আলাইকুম

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়

আব্দুর রহমান আল হাসান

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়।

যুদ্ধকৌশলে ৭ অক্টোবর

যুদ্ধকৌশলে ৭ অক্টোবর – ২০২৩ সালের স্বরণীয় একটি দিন। তুফানুল আকসা। ঝটিকা আক্রমণের মাধ্যমেই শুরু হয় এই শতকের অন্যতম বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ সংঘাত। আল কাসসাম ব্রিগেডের যোদ্ধারা বহু জায়োনিস্ট সৈন্যকে জাহান্নামে পাঠায় এবং অনেককেই জিম্মি করে। যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ‍উম্মাহ দুইভাগে বিভক্ত হয়। কেউ এই যুদ্ধ সূচনার মাধ্যমে এটিকে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

সরকারে কেন আলেম প্রতিনিধি প্রয়োজন

সরকারে কেন আলেম প্রতিনিধি প্রয়োজন – হাসিনা সরকারের পতনের পরই দেশে নতুন অন্তবর্তীকালীন সরকার শপথ নিচ্ছে। যতটুকু জানতে পেরেছি, এতে অনেকটা দাবীর প্রেক্ষিতে একজন আলেম প্রতিনিধি হয়তো রাখা হচ্ছে। সাধারণত অন্তবর্তীকালীন সরকার সবক্ষেত্রে ৩-৬ মাস হয়। কিন্তু দেশে সম্ভবত এখন ৩ -৬ বছরের হবে। ধরতে গেলে এটাও আরেকটা সংসদে নির্বাচিত

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

সমকামী সন্ত্রাসীদের হুমকি: দায় কার?

সমকামী সন্ত্রাসীদের হুমকি – জুলাই আন্দোলন শুরু থেকেই ছিল স্বার্থের উপর প্রতিষ্ঠিত। গণমানুষের চাওয়া-পাওয়াকে শুরু থেকেই থোড়াই কেয়ার করা হয়েছে। কখনো মতাদর্শের নামে, কখনো ফান্ডিং এর নামে, কখনো ধর্মের নামে আমজনতাকে ধোঁকা দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনের সময় যারা কুরআনের আয়াত পড়ে মানুষকে আন্দোলনে নামতে উজ্জীবিত করেছে, তারাই আন্দোলন পরবর্তী সময়ে এনজিও

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

হৃদয়ে ফিলিস্তিনের ব্যাথা কিভাবে উপশম হবে?

হৃদয়ে ফিলিস্তিনের ব্যাথা কিভাবে উপশম হবে, তা কি আপনার জানা আছে? কিভাবে তাদের অসহায় অবস্থা ভুলতে পারি? কোনো পদ্ধতি কি আছে? আপনি কি কখনো পিতার কাধে সন্তানের লাশ নিজ চোখে দেখেছেন? হয়তো দেখেন নি তেমন একটা। আর দেখলেও খুব কম। কিন্তু আপনার আমার মুসলিম ভাই ফিলিস্তিনিরা এই দৃশ্য প্রতিঘন্টায় দেখছে।

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ডুবন্ত ঢাকা শহর

ডুবন্ত ঢাকা শহর – প্রতিবছরই বর্ষা আসলে ঝুম বৃষ্টি নামে। কখনো কখনো ঝড়-তুফানও হয়। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠে। ঢাকাতে টানা ১/২ ঘন্টা বৃষ্টি হলেই রাস্তাঘাটে হাটু সমান পানি উঠে যায়। কোথাও কোথাও কোমর পরিমাণ পানিও থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয় নি। গতকাল (৯ আগষ্ট ২০২৩)

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

তাওহীদ আল আমালী

তাওহীদ আল আমালী – শাঈখ উল মুজাহিদীন ইমাম আব্দুল্লাহ আযযাম (রহঃ) এর খুৎবার অংশবিশেষ। বিসমিলাহির রহমানির রহীম। যখন আফগানিস্তানে ছিলাম তখন আমি ভালভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছি যে, জিহাদের ময়দানে অংশগ্রহণ করা ব্যতীত একজন মানুষের অন্তরে তাওহীদের ভিত্তি মজবুত হতে পারে না। এই হচ্ছে সেই তাওহীদ যার সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) বলে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

বইসমূহ

সর্বশেষ প্রকাশিত

আমরা ভালো মুসলিম

আমরা ভালো মুসলিম – ব্যস্ততম শহরের পরতে পরতে মিশে আছে রক্ত ঝরানো ঘাম, পাখিদের কিচির-মিচির এবং মানুষের কোলাহল। সকলেই আশেপাশে থাকলেও মনে হয় যেন কোথাও কেউ নেই। নিস্তব্ধ, নীরব শহর। শহুরে পরিবারের ছোট্ট মেয়ে তাসফিয়া। সবেমাত্র ক্লাস ফাইভ পেরিয়েছে। পেটের দায়ে বাবা-মা দুইজনই কর্মক্ষেত্রে থাকেন সারাদিন। ছোট্ট তাসফিয়া বড়ো হচ্ছে দাদির কাছে। একাকী, নিঃসঙ্গভাবে। সারাদিন কাজ করে এসে সন্ধ্যার পর আর মেয়েকে সাথে নিয়ে গল্প করা হয় না তাশফিয়ার বাবা-মায়ের।

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

আধুনিক কুফর-শিরক

আধুনিক কুফর-শিরক – যুগ যত আধুনিক হচ্ছে, মানুষ বাহ্যিকভাবে ততই অগ্রসর হচ্ছে। তারা দুনিয়াবী শিক্ষার ক্ষেত্রে, সামাজিক প্রভাব-প্রতিপত্তির ক্ষেত্রে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অগ্রসর। কিন্তু স্বেচ্ছায় পিছিয়ে পড়ছে একটি স্থান থেকে। ঈমান। মানুষের নিকট এখন দ্বীন হলো, ইচ্ছাধিকার। মন চাইলে দ্বীন মানবে, মন না চাইলে দ্বীন মানবে না। কোনো পেরেশানি নেই, কোনো আগ্রহ নেই। যারা খানিকটা প্রাকটিসিং মুসলিম, তারাও কখনো কখনো দ্বীনী বিধানাবলীর সামনে এসে হোঁচট খায়। “অমুক বিধানটি এত কঠিন কেন?”

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ভূমিকম্প শুধুই কি বৈজ্ঞানিক থিওরি?

ভূমিকম্প শুধুই কি বৈজ্ঞানিক থিওরি? – সকাল ১০টা বেজে ৩৬ মিনিট। ২১ নভেম্বর ২০২৫ বিল্ডিংগুলো হঠাৎ প্রচণ্ড জোরে কেঁপে উঠল। বড়ো বড়ো সুপারি গাছগুলো যেভাবে বাসাতে দোল খায়, ঠিক সেভাবেই বিল্ডিংগুলো নড়তে শুরু করল। শুরু হয়ে গেল আশেপাশের মানুষদের চিৎকার। মানুষ দৌড়ে নামছে বাসাবাড়ি থেকে। ঘরে বসে কাজ করছিলাম। ঠিক এমন সময়েই অনুভব করি, আমি নড়ছি। জানালার কাচগুলো ঝনঝন করে উঠছে। এত জোরে কাপুনী এই প্রথম অনুভব করলাম। ভেবেছিলাম, আজই

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

আত্মমর্যাদার নিঃশব্দ কান্না

আত্মমর্যাদার নিঃশব্দ কান্না – বাংলাদেশের ঘটনা। ৭ নভেম্বর ২০২৫ এ আমার চোখে পড়ে। ঘটনাটি এই দিনেই ঘটেছে বা তার আগের দিন। ঘটনাটি দিনাজপুরের। একটি ক্লিনিকে সন্তান জন্মদানের পর মা সন্তানকে রেখে পালিয়ে যায়। সাথে একটি চিরকুট লিখে যায়। তাতে লেখা ছিল, “আমি মুসলিম। আমি একজন হতভাগী। পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চাটিকে রেখে গেলাম। দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন। বাচ্চার জন্ম তারিখ ০৪-১১-২৫। আমি মুসলিম জাতির মেয়ে।” ঘটনাটা একদিকে আতঙ্কের, আরেক দিকে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

মুসলিমবিশ্বে জাতীয়তাবাদের প্রভাব

মুসলিমবিশ্বে জাতীয়তাবাদের প্রভাব – ১৫০ বছর আগে মুসলিমবিশ্বের অবস্থার দিকে অবলোকন করতে আমরা দেখতে পাই, এক নিভুনিভু খিলাফতের ছায়ায় এই উম্মাহ একত্রিত হয়ে বসবাস করছে। সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া নেই, পাসপোর্ট সংক্রান্ত সমস্যা নেই। পরবর্তীতে এমন কী হলো যে, খিলাফত পতনের পর এর থেকে প্রায় অর্ধশত রাষ্ট্রের জন্ম হলো? মুসলিমবিশ্বের শৌর্যবীর্য থাকাকালীন কুফফার বিশ্ব তাদের বাদ-মতবাদ মুসলমানদের উপর বর্তমানের মতো নগ্নভাবে চাপিয়ে দেওয়ার দুঃসাহস করেনি। সর্বপ্রথম আব্বাসি খিলাফতের সময় মুসলমানরা পশ্চিমা

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

নিরপরাধ জনগণ

নিরপরাধ জনগণ – বেসামরিক/নিরপরাধ জনগণের মৌলিক সংজ্ঞা কি? এটা নির্ণয়ে ভাষাবিদরাও বোধ হয় অপারগ। রাষ্ট্রের জনগণ যখন সরকারকে পুরোপুরি সাপোর্ট করে সরকারি কর্মযজ্ঞে, দেশি-বিদেশি নীতিনির্ধারণে তখন কি জনগণ রাষ্ট্রের বিরোধী শক্তি? মনে হয় না। জনগণ সরকারপক্ষের পক্ষপাতিত্ব করে। এই সময় সরকারের সাথে কারও যদি সংঘাত হয় আর উক্ত সংঘাতের হাওয়া যদি সাপোর্টার জনগণের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে কি বলা যায়, এরা নিরপরাধ জনগণ? সামরিক, বেসামরিক নির্ণয় হয় হাতে অস্ত্র থাকা

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

খারেজী কারা

খারেজী কারা এবং তাদের সংজ্ঞা দিতে দিয়ে অনেক আলেম অনেক রকমভাবে তাদের পরিচয় তুলে ধরেছেন। তন্মধ্যে, আবুল হাসান আশআরী রহ.বলেন, যারা চতুর্থ খলিফা আমিরুল মুনিনীন আলী রাঃ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে এবং তার দল ত্যাগ করেছে, তারাই হলো খারেজি। ঈমাম ইবনে হাজাম আন্দালূসী রহ. বলেন, খারেজী বলতে প্রত্যেক এমন সম্প্রদায়কে বুঝায়, যারা চতুর্থ খলিফা আলী রা. এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে কিংবা তাদের রায় বা মত গ্রহণ করেছে। তিনি আরো বলেন,

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

উবায়দুল্লাহ মাহদী

সে উবায়দুল্লাহ মাহদী হলো ইরাকী বংশদ্ভূত একজন ব্যক্তি। ২৬০ হিজরীতে কুফায় জন্মগ্রহন করে সে।  জন্মের পর থেকেই সে উত্তর শামে অবস্থান করে।  সেখানে তার নাম ছিল, সাঈদ ইবনে আহমাদ ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মায়মূন আল কাদ্দাহ। ১ সালামিয়া শহর সালামিয়া শহরে মৃত্যুবরণ করে আলি বিন হাসান বিন আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল বিন জাফর সাদেক। ইসমাঈলিরা তার নামে অনেকগুলো মাজার প্রতিষ্ঠা করে। উবায়দুল্লাহ মাহদী সিদ্ধান্ত নেয়, আধ্যাতিক বিবাহের মাধ্যমে ইসমাইল

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ট্রান্সজেন্ডার ধর্মীয়ভাবে কতটুকু সমর্থিত

ট্রান্সজেন্ডার ধর্মীয়ভাবে কতটুকু সমর্থিত – ট্রান্সজেন্ডারের আরেক নাম হলো সমকামিতা। LGBT মতাদর্শের মাধ্যমে বহু আগেই কিছু বিকৃত চিন্তার মানুষেরা সমকামিতাকে সামাজিকরণের চেষ্টা করছে। যত যাই কিছুই হোক, এই কর্ম কিছু ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। রক্ষণশীল পরিবারগুলো বা বুঝমান ফ্যামিলিগুলো কখনোই এই ঘৃণিত কাজে সাড়া দেয় নি। পৃথিবীতে এই তো কিছুদিন আগেই নারী অধিকার নিয়ে কত আন্দোলন হলো। দেশে দেশে বিল পাশ হলো। নারীদের ঘর থেকে বের করে চাকুরিতে যুক্ত করে চাকর

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

নারীর ফাঁদ কতটা ভয়ঙ্কর

নারীর ফাঁদ কতটা ভয়ঙ্কর – সৃষ্টির শুরু থেকেই আল্লাহ নারীদের দুর্বল প্রকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন। তাই কখনো কখনো ইচ্ছায় আবার কখনো অনিচ্ছায় তারা পুরুষদেরকে ফিতনার মধ্যে ফেলে দেন। নারীর ফাঁদ ও শয়তানের ফাঁদের মধ্যে নারীঘটিত ফাঁদকেই কুরআন বড় হিসেবে বর্ণনা করেছে। সাধারণত নারীরা বাহ্যিকভাবে কোমল, নাজুক ও অবলা হয়ে থাকে। এর ফলে তাদের কথা ও অঙ্গভঙ্গিমায় দ্রুত পুরুষরা তাদের বিশ্বাস করে ফেলে। কিন্তু অভ্যাসের কারণে সেটি তাদের ছলনা হিসেবেই ধরা যায়।

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

বোরকা কি ফ্যাশন নাকি শরীয়াহ নির্দেশিত পোশাক?

বোরকা কি ফ্যাশন নাকি শরীয়াহ নির্দেশিত পোশাক? নারীদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা নিজেদের শরীর গায়রে মাহরামের নিকট হতে ঢেকে রাখ। এছাড়াও নারীদের পুরো শরীর সতরের অন্তর্ভূক্ত। তাই এখন তাদের শরীরের কতটুকু ঢাকা ওয়াজিব, এটি নিয়ে ফুকাহায়ে কেরামের মধ্যে মূলগত তেমন কোনো ইখতিলাফ নেই। কাজের সুবিধার্থে হাতের কব্জি পর্যন্ত ও চোখ খোলা রাখাকে জায়েজ বলেছেন আলেমরা। ইসলামী ইতিহাস থেকে জানা যায়, নারী সাহাবীরা ও তাবেয়ীরা এত বড় কাপড় পরিধান করতেন যে, তাদের

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

সমকামী সন্ত্রাসীদের হুমকি: দায় কার?

সমকামী সন্ত্রাসীদের হুমকি – জুলাই আন্দোলন শুরু থেকেই ছিল স্বার্থের উপর প্রতিষ্ঠিত। গণমানুষের চাওয়া-পাওয়াকে শুরু থেকেই থোড়াই কেয়ার করা হয়েছে। কখনো মতাদর্শের নামে, কখনো ফান্ডিং এর নামে, কখনো ধর্মের নামে আমজনতাকে ধোঁকা দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনের সময় যারা কুরআনের আয়াত পড়ে মানুষকে আন্দোলনে নামতে উজ্জীবিত করেছে, তারাই আন্দোলন পরবর্তী সময়ে এনজিও নির্ভর সরকার গঠনে সাহায্য করেছে। যাদেরকে বিপদে পড়তে দেখে দেশের আপামর জনতা নিজেদেরকে কুরবান করেছে, তারাই দেশের মানুষের চাওয়া-পাওয়াকে গুরুত্বহীন

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

জীবন বীমা কি ?

জীবন বীমা কি – কোনো ব্যক্তির যদি এই আশংকা হয়, আমার সন্তানরা ছোট। আর আমারও জীবন হারানোর ভয় আছে, সেই ব্যক্তি বর্তমানে জীবন বীমা করে থাকে। জীবন বীমা করার জন্য উক্ত ব্যক্তি বীমা কোম্পানীর নিকট প্রথমত আবেদন করে। তারপর কোম্পানী একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে বীমাকারী ব্যক্তির বডি চেক আপ করায়। এরপর ডাক্তার একটা রিপোর্ট লিখে, ‘আনুমানিক এই ব্যক্তি xyz বছর বাঁচবে’। এরপর উক্ত ব্যক্তি কিস্তিতে বীমা কোম্পানীকে টাকা প্রদান করে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

কেয়ামত সম্পর্কে কোরআনের আয়াত

কেয়ামত সম্পর্কে কোরআনের আয়াত – পৃথিবী হঠাৎ একদিন চিরনিদ্রায় শায়িত হয়ে যাবে। আকাশ, ভূমন্ডল, গ্যালাক্সি, সৌরজগত, অতিনবতারা, গ্রহানু সব ধুলিৎসাৎ হয়ে যাবে। হযরত ইস্রাফিল আ. এর শিঙ্গা ফুৎকারের মাধ্যমে দুনিয়ার অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। মহাবিস্ফোরণের আগে দুনিয়া যেমন ছিল, হয়তো আবার তেমন হয়ে যাবে। এরপর ইস্রাফিল আ. দ্বিতীয়বার সিঙ্গায় ফুঁৎকার দিবেন। মানুষ তখন যার যার কবর হতে উঠতে থাকবে। যেখানে তার লাশ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, সেখান থেকে তার পুনরুত্থান ঘটবে।

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

পূর্ববর্তীদের অনুসরণ ও ইসলাম

পূর্ববর্তীদের অনুসরণ ও ইসলাম – মানুষ অনুকরণ ও অনুসরণ করতে পছন্দ করে। প্রাচীনকাল থেকেই এটি ঘটে আসছে। বনী ইসরাইলের বাছূর পূজার কথা নিশ্চয় মনে আছে। মুসা আ. যখন তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, কোন জিনিষ তোমাদের বাছুরের পূজা করতে উদ্বুদ্ধ করেলো? তখন তারা বললো, আমরা তো আমাদেরকে দেয়া সম্পদগুলো আগুনে নিক্ষেপ করি। তারপর পুড়ে যাওয়া সম্পদ দিয়ে সামেরি একটি বাছুর নির্মাণ করে। আর সেটা ডেকে উঠে। তাই ভাবলাম, সেটাই হয়তো আমাদের ইলাহ্।

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল – ইসলামিক চন্দ্র বছর অনযায়ী জিলহজ মাস হলো সর্বশেষ মাস। এই মাসকে হজের মাস বলেও অবহিত করা হয়। তাই অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসের আলাদা গুরুত্ব ও ফজিলতও রয়েছে। তাছাড়া এই মাসকে যুদ্ধ-বিদ্রোহ বন্ধ রাখার মাসও বলা হয়। আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে এই মাসের নির্দিষ্ট কয়েকটি দিনের কসম করেছেন। তাই বুঝা যায়, এই মাসের গুরুত্ব কত বেশি! পবিত্র কুরআনের সূরা ফাজরের ২ নং আয়াতে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

তাওবাতুন নাসুহা

তাওবাতুন নাসুহা – মানুষ হিসেবে আমরা কেউই ভুলের উর্ধ্বে নয়। আমরা সকলেই পাপ করে থাকি। ভুল করে থাকি। আমরা সর্বদা শয়তানের প্ররোচনায়  প্ররচিত হই। আমাদেরকে শয়তান পথভ্রষ্ট করে ফেলে। আমরা কখনো কখনো গুনাহ করতে করতে এতটাই নৈরাশ হয়ে যাই যে, আমরা মনে করি আল্লাহ হয়তো আমাকে আর ক্ষমা করবেন না। আমরা তখন তওবা করতে ভয় পাই। আল্লাহর কাছে চাইতে ভয় পাই। আল্লাহকে বলতে ভয় পাই। আমরা মনে করি, এত পাপ

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি

ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থার ভিত্তি – আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হলো ইসলাম। আর শাসনব্যবস্থা চলবে আল্লাহর আদেশে এবং নবীজি ﷺ এর অনুসরণে, অনুকরণে। মক্কায় ১৩ বছর আল্লাহর রাসুল মুহাম্মাদ ﷺ দাওয়াতের মাধ্যমে ইসলামকে ছড়িয়ে দিয়েছেন। ১০ বছর মদিনায় থাকাকালীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। যে-ই রাষ্ট্র ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর এবং ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র। আল্লাহ সরাসরি আয়াত নাজিল করে বিভিন্ন সময়ে রাষ্ট্রের নীতিমালা ঠিক করে দিয়েছেন। নবীজি ﷺ এর মৃত্যুর পর সাহাবায়ে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥
মীর মাসজিদি খান

মীর মাসজিদি খান: ভুলে যাওয়া এক আফগান বীর

আফগান ইতিহাসে মীর মাসজিদি খান ছিলেন একজন কিংবদন্তি, একজন বীর-বাহাদুর। মৃত্যুর দেড়শত বছরের অধিক সময় পার হলেও এখনও মানুষ তাকে স্মরণ করে। আফগান এবং পাকিস্তান সীমান্ত এলাকার মানুষের মুখে মুখে এখনও তার বীরত্বগাথা গল্পগুলো শোনা যায়। আফগানের আমেরিকাপন্থী শাসক আশরাপ গণী সরকারের শাসনামলে ‘মীর মাসজিদি খান পুরস্কার’ নামে একটি পুরস্কার সে চালু করেছিল। যেগুলো সে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, খেলোয়াড় এবং উচ্চশ্রেণীর ব্যক্তিদের প্রদান করেছে। তবে আমরা মনে করি, আফগান জনগণ

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥
ইয়াহইয়া সিনওয়ার
ফিলিস্তিন

ইয়াহইয়া সিনওয়ার রহ. এর জীবনী

ইয়াহইয়া সিনওয়ার ১৯ অক্টোবর, ১৯৬২ সালে দক্ষিণ গাযা উপত্যকার খান ইউনিস শরণার্থী শিবিরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তার শৈশব পার করেছেন শরণার্থী ক্যাম্পের কষ্ট এবং দখলদার ইসরাইলের বারবার আক্রমণের মধ্যে। সময়টা ছিল খুবই কঠিন। তিনি গাযার ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে আরবি স্টাডিজ বিভাগে বিএ পাস করেন। ২১ নভেম্বর, ২০১১ এ ইয়াহইয়া সিনওয়ার বিয়ে করেন এবং ইব্রাহিম নামে তার একজন ছেলে রয়েছে। পাকা রাজনীতিবিদ ইয়াহইয়া সিনওয়ার ইসলামিক দলের সক্রিয়

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥
নেই আর ইসমাইল হানিয়া
ফিলিস্তিন

নেই আর ইসমাইল হানিয়া

নেই আর ইসমাইল হানিয়া – সকালে আজকে একটি সংবাদ দেখে স্তম্ভিত হয়ে পড়ি। কল্পনাও করতে পারি নি। প্রথমে ভেবেছিলাম বানোয়াট। পরে নির্ভরযোগ্য সোর্সগুলো ঘেঁটে দেখলাম, আসলেই ঘটেছে। মহান মুজাহিদ নেতা হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রধান ভাই ইসমাইল হানিয়া শহীদ হয়েছেন । তিনি শহীদ হয়েছেন গাজ্জার বাহিরে। ইরানের রাজধানী তেহরানে। প্রেসিডেন্টের বাসভবন থেকে ১২০ মিটার দূরত্বে থাকা একটি বাড়িতে তিনি অবস্থান করছিলেন। এখানে সম্ভবত ড্রোন অথবা মিসাইল দিয়ে হামলা করা হয়। হানিয়া

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥
শায়খ আহমেদ ইয়াসিন
ফিলিস্তিন

শায়খ আহমেদ ইয়াসিন জীবনী

হামাসের প্রতিষ্ঠাতা শায়খ আহমেদ ইয়াসিন রহ. ছিলেন একজন বীর মুজাহিদ এবং স্বাধীনকামী ফিলিস্তিনিদের স্বপ্নের ব্যক্তিত্ব। তিনি মানুষকে জিহাদের দিকে উদ্ভুদ্ধ করতেন। প্রাথমিক জীবনে ওয়ায়েজ হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন। বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে মানুষকে ওয়াজ-নসীহত করতেন। যুবকদেরকে সৎপথে আহবান করতেন। সাধারণ মানুষের শিক্ষা-দীক্ষার দিকে ব্যাপক গুরুত্ব প্রদান করতেন। তিনি গাযা ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এই মহান মুজাহিদ ফিলিস্তিন জিহাদের একটি রূপরেখা তুলে ধরে বলেছিলেন, ইনশাল্লাহ অচিরেই ইসরাইল পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাবে। কারণ,

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥
ইজ্জউদ্দিন আল কাসসাম
ফিলিস্তিন

ইজ্জউদ্দিন আল কাসসাম জীবনী

শায়েখ ইজ্জউদ্দিন আল কাসসাম কিংবা ইজ্জতউদ্দিন আল-কাসসাম রহ. ছিলেন বিংশ শতাব্দির একজন ‍মুজাহিদ ও সমাজ সংস্করক। তিনি একাধারে ফরাসি এবং ইংরেজদের উপনিবেশিকতা ও জায়নিস্ট ইসরাইলের বিরুদ্ধে জিহাদ করেছিলেন এবং মানুষকে জিহাদে উজ্জীবিত করেছিলেন। জিহাদের ময়দানে তার অবিচলতা, উম্মাহর প্রতি দরদ থেকে কুফরি শক্তির নিকট একটা সময় আতঙ্কে পরিণত হন। তিনি লিবিয়া, ফিলিস্তিনের সশস্ত্র জিহাদের জন্য আর্থিক অনুদান, জনসমর্থন ও সুযোগে ময়দানে শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। শায়েখ ইজ্জতউদ্দিন আল কাসসাম রহ.

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥
হযরত উসমান রাঃ
উসমান রা.

হযরত উসমান রাঃ এর জীবনী

নবীজির অন্যতম সাহাবী এবং উমর রাঃ এর মৃত্যুর পর নির্বাচিত হওয়া আমিরুল মুমিনীন হযরত উসমান রাঃ এর জন্ম হয় আরবের তায়েফ শহরে। তিনি “আ’মুল ফীল” তথা হস্তিবর্ষের ছয় বছর পর জন্মগ্রহণ করেন। সেই মোতাবেক তিনি নবীজির পাঁচ বছরের ছোট ছিলেন। হযরত উসমান রাঃ এর পিতার নাম হলো, আফফান। এরপরের পূর্বপুরুষদের নাম যথাক্রমে দেয়া হচ্ছে এভাবে যে, উসমান বিন আফফান বিন আবুল আস বিন আবদুশ শামস বিন আবদুল মানাফ বিন কুসাই

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥
Scroll to Top